icon
Article Details

websiteearningchecker.com এ নীতিমালা মেনে কাজ করুন

বড় ব্যবসার আইডিয়া || ২৫ টি নতুন ব্যবসার আইডিয়া

img by babul
07 Jan, 2024

ব্যবসা কি : ব্যবসা হলো- এমন একটি কাজ বা কার্যক্রম যা কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান করে উদ্যোগ নিয়ে লাভ অর্জনের উদ্দেশ্যে সম্পাদন করে। 

ব্যবসা করা একটি ব্যবসায়িক কাজের মাধ্যমে মাল বা পণ্য বিক্রয় বা পরিবহন করে লাভ অর্জন করার জন্য ব্যয় ও লাভের হিসাব রাখা হয়।

এটি একটি আর্থিক সংক্রান্ত কাজও হতে পারে যা মানুষের অর্থনৈতিক উন্নতির সৃষ্টি করতে সাহায্য করে। ব্যবসা করার জন্য মানুষ আবশ্যক সম্পদ এবং সম্পদ ব্যবস্থাপনা, বিপণন ও বিপণন অধিদপ্তর, লেনদেন ও হিসাবরক্ষণ, মালবাহী পরিবহন ও অন্যান্য কার্যক্রমের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি এবং জ্ঞান এবং দক্ষতা প্রয়োজন করে। 

একজন ব্যবসায়িক ব্যক্তি বা উদ্যোক্তা ব্যবসার জন্য পরিকল্পনা করে, বিনিয়োগ করে, সম্পদ ও পণ্য বিক্রয় করে, কর্মচারীদের নিয়োগ করে এবং ব্যবসার সাপ্লাই চেয়ে থাকেন।

সাধারণত, ব্যবসা করার উদ্দেশ্য হলো লাভ অর্জন করা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করা এবং স্থায়িত্ব ও অর্থনৈতিক উন্নতি সৃষ্টি করা।

ব্যবসা শুধু করার আগে যা প্রয়োজন?

ব্যবসা শুরু করার আগে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস আছে, যা নিম্নলিখিত হতে পারে:

ব্যবসা আইডিয়া: ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার কাছে একটি ব্যবসা আইডিয়া থাকতে হবে। এটি হতে পারে পন্য বা পরিষেবা নিয়ে নতুনত্ব বা আদর্শ হতে পারে। আপনার আইডিয়া নির্মাণশীল ও বাজারে প্রাসঙ্গিক হতে হবে।

ব্যবসায় সম্প্রসারণ: আপনার ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে ব্যবসায় সম্প্রসারণ করতে হবে। এটি করার জন্য আপনার ব্যবসার ধরণ, নিবন্ধনের প্রয়োজনীয়তা, প্রয়োজনীয় লাইসেন্স এবং অন্যান্য অনুমতি পত্রের প্রাপ্তির জন্য সরকারি ও আইনগত প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।

ব্যবসায় প্রয়োজনীয় মুলধন: ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে, ব্যবসায় নির্ধারিত পরিমাণে ধন। আপনি নিজের নিজের উদ্যোক্তা হতে পারেন বা আপনি ঋণ প্রাপ্ত করতে পারেন ব্যাংক বা অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে।

ব্যবসায়িক পরিকল্পনা: ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে একটি ব্যবসায়িক পরিকল্পনা করতে হবে। এটি ব্যবসা করার উদ্দেশ্য, লক্ষ্য, ব্যবসায়ের ধরণ, মার্কেটিং পরিকল্পনা, আর্থিক পরিচালনা, গ্রাহক প্রাপ্তি ও উন্নতির প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ ইত্যাদি উল্লেখ করবে।

ব্যবসায়িক জ্ঞান এবং দক্ষতা: একজন ব্যবসায়িক হওয়ার জন্য আপনাকে ব্যবসায়ের জ্ঞান এবং দক্ষতা থাকতে হবে। এটি হতে পারে ব্যবসায় প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা, পূর্ববিনিময় অভিজ্ঞতা, সঠিক ব্যবসায়িক পদ্ধতি এবং প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে হতে পারে।

এই প্রয়োজনীয় উপাদানগুলি ধারণ করে আপনি আপনার ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। তবে, এটি বিভিন্ন ব্যবসা ধরনে পরিবর্তিত হতে পারে এবং ব্যবসা শুরু করার পূর্বে আরও বিষয়ে গবেষণা ও পরিকল্পনা প্রয়োজন হতে পারে।

বড় ব্যবসা শুরু করতে কেমন পুঁজি প্রয়োজন হবে?

বড় ব্যবসা শুরু করতে প্রয়োজনীয় পুঁজি সম্পর্কে একটি সটিক উত্তর দেওয়া কঠিন, কারণ এটি ব্যবসার ধরণ, স্কেল এবং সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তন করতে পারে। তছনছ বিশাল একটি ব্যবসা শুরু করতে প্রয়োজনীয় পুঁজির পরিমাণ প্রথমেই ব্যবসা ধরণ ও পরিচালনার উপর নির্ভর করবে।

কিছু বৃহত্তর ব্যবসা স্কেলের উদাহরণ দেখা যাক।

উৎপাদন ব্যবসা: যদি আপনি উৎপাদন ব্যবসা করতে চান, যেমন কোনও প্রকার শিল্প বা উদ্যোক্তাদের জন্য মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, প্রয়োজনীয় পুঁজির পরিমাণ কিছু কোয়ান্টাম হতে পারে যেমন কিলোমিটার অনুযায়ী কোটিতে কোটি বা আরও বেশি মানদণ্ডে। এই ব্যবসায়ে বৃহত্তর স্কেল করার জন্য মামলাগত বেশ কিছু মালিকানাধীন ফান্ডিং, ঋণ অথবা নিজস্ব অর্থায়নের প্রয়োজন হতে পারে।

বাণিজ্যিক ব্যবসা: যদি আপনি বাণিজ্যিক ব্যবসা শুরু করতে চান, যেমন বড় মার্কেটিং সংস্থা, খুদ্দাম বা বড় মার্কেট চেইন স্টোর, পুঁজির পরিমাণ প্রয়োজন হতে পারে কয়েক লক্ষ টাকা থেকে একটি কোটি টাকা পর্যন্ত। 

এই প্রকার ব্যবসায় অনেক ব্যয়বহুল বিষয়গুলি রয়েছে যেমন ভণিজ্যিক স্পেস, প্রচার-প্রচার, প্রশিক্ষণ ও কর্মীদের বেতন, পণ্যের সংগ্রহ এবং সংরক্ষণ, পরিবহন ও পরিবহন ব্যয়, স্টক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ইত্যাদি। এই প্রকার ব্যবসায় আপনাকে একটি ব্যবস্থাপনা দল গড়ে তুলতে হবে যার জন্য আরও পুঁজি প্রয়োজন হবে।

উদ্যোক্তা বা টেকনোলজি স্টার্টআপ: যদি আপনি উদ্যোক্তা বা টেকনোলজি ভিত্তিক একটি ব্যবসা শুরু করতে চান, যেমন স্টার্টআপ কোম্পানি, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ফার্ম, প্রয়োজনীয় পুঁজির পরিমাণ বিভিন্ন উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান ও বিনিয়োগকেন্দ্রিয় কোম্পানি থেকে লাভ করতে পারেন। 

এই প্রকার ব্যবসায়ে অনেকগুলি মডেল আছে, যেমন বিনিয়োগ, ভেনচার ক্যাপিটাল, স্টার্টআপ লোন, অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টমেন্ট ইত্যাদি। এছাড়াও, আপনি টেকনোলজি ব্যবসায়ে দক্ষতা ও উদ্যোক্তার পরিমাণ পরিচয়ও বিবেচনা করতে পারেন।

এই উদাহরণ গুলি শুধুমাত্র একটি সাধারণ ধারণা। প্রায় সব ক্ষেত্রে বড় ব্যবসা শুরু করতে দক্ষতা, পরিকল্পনা, আর্থিক পরিচালনা এবং মার্কেটিং পরিকল্পনা প্রয়োজন হয়। 

বৃহত্তর ব্যবসা উদ্যোগের জন্য বিতরণ বিনিয়োগকেন্দ্রিয় কোম্পানি, ব্যাংক ঋণ, বিনিয়োগ বা নিজস্ব অর্থায়ন পদ্ধতির মতো পুঁজিতে আরও পুঁজি প্রয়োজন হতে পারে।

একটি বড় ব্যবসা শুরু করতে আগে একটি ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি করার পরামর্শ দেওয়া হয় যাতে আপনি আপনার ব্যবসা সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারেন এবং আরও কার্যকর হতে পারেন। 

ব্যবসা পরিকল্পনা আপনার লক্ষ্য, টার্গেট মার্কেট, উপস্থিত প্রতিষ্ঠান, আর্থিক পরিচালনা, বিপণন পরিকল্পনা, প্রযুক্তি পরিকল্পনা ইত্যাদির মধ্যে থাকবে। প্রয়োজন হলে, একটি ব্যবসা পরিকল্পনা পেশ করার জন্য একটি পেশাগত পরামর্শদাতার সাথে কথা বলা উচিত।

২৫ টি লাভজনক বড় ব্যবসার আইডিয়া (সেরা ২৫ টি ব্যবসার তালিকা)

বড় ব্যবসা আইডিয়া নির্বাচন করা কিন্তু ব্যক্তিগত পছন্দের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন কারণেই ভিন্ন হতে পারে। তবে, নিচে কিছু বড় ব্যবসার আইডিয়ার উদাহরণ দেয়া হলো:

১. বিনিয়োগ ব্যবসা: শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা, বাণিজ্যিক বাড়ি বিল্ডিং বা কমার্শিয়াল প্রকল্প স্থাপন করা।

২. প্রয়োজনীয় পণ্য উন্নয়ন ও প্রচারণানতুন ও নবীনতম পণ্যের উন্নয়ন করা এবং তা পরিচালনা ও বিপণন করা।

৩. ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি: ওয়েবসাইট ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এবং অনলাইন প্রচারণা সেবা প্রদান করা।

৪. পানির পরিষ্কারকরণ প্রযুক্তি: পানির পরিষ্কারণ প্রযুক্তি উন্নয়ন এবং বিপণন করা যার মাধ্যমে পরিবেশের জন্য সুস্থ, পরিশোধিত পানি উপলব্ধ করা হয়।

৫. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উদ্যোগ: সাইন্টিফিক এবং প্রযুক্তিগত উপাদান ব্যবহার করে নতুন উপাদানের উন্নয়ন করা এবং তা বিপণন করা, যেমন রোবোটিক্স, বিজ্ঞান প্রযুক্তির উপযুক্ত ব্যবহার ইত্যাদি।

৬. প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান: মেডিকেল সেবা, বীমা, জনসংখ্যা বিপণন বা মানব সম্পদ পরিচালনা এবং পরামর্শ সেবা প্রদান।

৭. পানির পারিশ্রমিক ব্যবসা: পানির পারিশ্রমিক উত্পাদন করা এবং এগুলি বিপণন করা, যেমন বোতলযুক্ত পানি, পানির স্পার্কলিং পরিষ্কারকরণ উপাদান।

৮. পরিবহন প্রযুক্তি: ইলেকট্রিক গাড়ির চার্জিং স্টেশন, স্মার্ট ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম, পরিবহন সফটওয়্যার উন্নয়ন ইত্যাদি।

৯. গৃহস্থালি পণ্য বিপণন: গৃহস্থালি পণ্যের বিপণন, যেমন পাত্র, টিভি, পরিষ্কারকরণ পণ্য, বাড়ির প্রস্তুতিকর্ম ইত্যাদি।

১০. পোস্ট-প্রোডাকশন সেবা: প্যাকেজিং, লেবেলিং, বক্সিং, শিপিং পরিচালনা এবং ডিস্ট্রিবিউশন সেবা প্রদান।

১১. হেলথকেয়ার সেবা: আসপাতাল, নার্সিং হোম, ফিটনেস সেন্টার, মেডিক্যাল আপলায়েন্স বিপণন ইত্যাদি।

১২. খাদ্য ও পানীয় পণ্য: রেস্টুরেন্ট, ফাস্ট ফুড চেইন, বিস্কুট, চকলেট, প্যাকেট নুডুলস ইত্যাদি উদ্যোগ।

১৩. সৌন্দর্য ও দেখভাল পণ্য: কসমেটিক্স, পারফিউম, শ্যাম্পু, সাবান, পার্লার সেবা ইত্যাদি বিপণন করা।

১৪. বিদেশে পণ্য বিপণন: আপারেল, গ্যাজেট, টেকসইল, ইলেকট্রনিক্স এবং আকর্ষণীয় বিদেশী পণ্যের বিপণন এবং বিতরণ।

১৫. আবাসন এবং নিরাপত্তা সেবা: বাড়ি ভাড়া, প্রভাবিত সুরক্ষা প্রদান, সার্ভিসড অফিস ভাড়া ইত্যাদি।

১৬. পেটসম্পদ সেবা: পোষাক, ভোজন, স্বাস্থ্য যন্ত্রপাতি, সামগ্রিক স্বাস্থ্য যত্ন ইত্যাদি জন্য পেটসম্পদ সেবা প্রদান।

১৭. শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সেবা: প্রতিষ্ঠানিক স্কুল, কলেজ, প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, টিউটোরিয়াল সেন্টার, অনলাইন শিক্ষা সেবা ইত্যাদি।

১৮. পরিবেশ বান্ধব ব্যবসা: জৈবলব্ধি পণ্য, সাধারণ ও নবায়নযোগ্য শহর নির্মাণ, জলাধান প্রকল্প, বায়োগ্য পরিবারের পণ্য পরিচালনা ইত্যাদি।

১৯. নিউমারিক সেবা: অনলাইন মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন এবং উন্নয়ন, সফটওয়্যার উপাদান, ডাটা এনালাইসিস ইত্যাদি নিউমারিক সেবা প্রদান।

২০. বিদেশী মালামাল ইম্পোর্ট-এক্সপোর্ট: পণ্যের ইম্পোর্ট-এক্সপোর্ট ব্যবসা, যেমন কাপড়, গ্যাজেট, খাবার, স্বাস্থ্যকর পণ্য, খাদ্যদ্রব্য ইত্যাদি।

২১. পর্যটন ও বিতর্ক উদ্যোগ: হোটেল ও রিসর্ট, ভ্রমণ এজেন্সি, পর্যটন গাইড সেবা, ভ্রমণ প্যাকেজ ইত্যাদি।

২২. বিপ্লবকারী টেকনোলজিনতুনত্বপূর্ণ টেকনোলজির উদ্যোগ, যেমন স্বাস্থ্যকর পরিবহন পদ্ধতি, জৈববিজ্ঞান প্রযুক্তি, ক্লাউড কম্পিউটিং সেবা ইত্যাদি।

২৩. ক্রিয়েটিভ কাজ বিপণন: ছবি, আর্ট ও ক্রাফট, গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও সম্পাদনা, বিজ্ঞান কথা ও প্রযুক্তি প্রকাশ ইত্যাদি।

২৪. সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্প: সামাজিক উন্নয়ন, কমিউনিটি প্রকল্প, সামাজিক দায়িত্ব প্রকল্প, শিক্ষা প্রকল্প, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা প্রকল্প ইত্যাদি।

২৫. প্রযুক্তি অগ্রগতি এবং প্রশাসনিক পরামর্শ: আউটসোর্সিং প্রযুক্তি সেবা, প্রশাসনিক পরামর্শ, প্রকল্প পরিচালনা, একাউন্টিং ও ব্যাংকিং সেবা, মার্কেটিং ও বিপণন সেবা ইত্যাদি।

এগুলি মাত্র কেবলমাত্র কিছু বড় ব্যবসা আইডিয়ার উদাহরণ, আপনি আপনার আশঙ্কা, ক্ষুব্ধতা এবং পছন্দ অনুযায়ী ব্যবসা আইডিয়াগুলি পরিবর্তন করতে পারেন।

আপনার স্থানীয় বাজারের প্রশংসা, আপনার স্কিল এবং আর্থিক সম্পদ বিবেচনা করে একটি ব্যবসা আইডিয়া নির্বাচন করতে সময় ব্যয় করুন। 

সাফল্যের জন্য প্রয়োজনীয় সম্পদ সংগ্রহ করতে ভাল পরিকল্পনা করুন এবং পর্যায়ক্রমে আপনার ব্যবসায় পরিবর্তনের সম্ভাবনা বিবেচনা করুন।

শেষ কথাঃ

ব্যবসা শুরু করতে আগ্রহ রাখার জন্য নিশ্চিত প্রশ্নগুলি বিবেচনা করে নিজের জন্য সঠিক ব্যবসা আইডিয়া নির্বাচন করতে সাহায্য পেতে পারেন:

  • আপনার অবসরপ্রাপ্ত স্থিতির পরিধি কী?
  • আপনার কি পণ্য বা পরিষেবা পছন্দ করে?
  • কী ধরনের কাস্টমারদের জন্য আপনি আপনার পণ্য বা পরিষেবা প্রদান করতে চান?
  • কী ধরনের ব্যবসায় আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা রয়েছে?
  • আপনি কী ধরনের ব্যবসায় লাভজনক মার্জিন বা প্রফিটাবিলিটি চান?
  • আপনি কি সামরিক অস্ত্রের মতো প্রাথমিক প্রয়োজনীয়তা প্রদর্শন করছেন?
  • আপনার নিজের আর্থিক সম্পদে কত পরিমাণ নিয়োগ করতে পারবেন?

আপনি কী ধরনের ব্যবসা পছন্দ করেন - প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ড নিয়মিত কাস্টমার বেস, স্থানীয় ব্যবসা, অনলাইন ব্যবসা ইত্যাদি?

  • আপনি কি আপনার ব্যবসার জন্য পাঠদান বা পরামর্শ চান?
  • আপনি কি দ্রুত ফলাফল পাওয়ার কার্যকরী পরিকল্পনা করেন?

এই গুলো বিবেচনা করে সঠিক ব্যবসা আইডিয়া নির্বাচন করুন। এবং ভবিষ্যতে সাফল্য অর্জন করার পথে এগিয়ে যান। ব্যবসায় ভালো সফলতা অর্জন করুন এই কামনা করি! 

ধন্যবাদ।

Related News

View All

To Write Your Thoughts Please Log in First

Login
Home
Task
My Team
Latest News
User Guide